***একদিন সর্দারজি এলেন এক লাইব্রেরীতে। লাইব্রিয়ান সুন্দরী মহিলাটির কাছে গিয়ে একগাল হেসে তিনি বললেন, “আচ্ছা, বিজ্ঞান বিষয়ক সেই বইটা কি আছে?”
“কোন বইটা?”, জিজ্ঞেস করলেন লাইব্রিয়ান মহিলাটি।
“ওই যে, গত সপ্তায় যেটা দেখে গিয়েছিলুম, নাম হলো ‘Psycho The Rapist’ ”
“কোন বইটা?”, জিজ্ঞেস করলেন লাইব্রিয়ান মহিলাটি।
“ওই যে, গত সপ্তায় যেটা দেখে গিয়েছিলুম, নাম হলো ‘Psycho The Rapist’ ”
“ওহহো, মনে পড়েছে”, বললেন মহিলাটি। “তবে বইটার নাম হচ্ছে ‘Psychotherapist’ “
***প্রেমিক- প্রেমিকা সি.এন.জি এর পিছনে 'প্রেম' করছিলো...
তো সি.এন.জি ওয়ালা পিছে তাকিয়ে দেখছিল...
হঠাৎ সি.এন.জি গিয়ে এক ল্যাম্পপোস্ট এর সাথে ধাক্কা খেল...
সি.এন.জি ওয়ালা বলল ...
"শালা...এখন বুঝলাম... টাইটানিক কেন ডুবেছিল...!!!!!
তো সি.এন.জি ওয়ালা পিছে তাকিয়ে দেখছিল...
হঠাৎ সি.এন.জি গিয়ে এক ল্যাম্পপোস্ট এর সাথে ধাক্কা খেল...
সি.এন.জি ওয়ালা বলল ...
"শালা...এখন বুঝলাম... টাইটানিক কেন ডুবেছিল...!!!!!
***প্রেমিকাঃ জানু এবার ভাল করে দেখে বল না আমার শরীর এর কোন অংশ সবচেয়ে সুন্দর?
প্রেমিকঃ হুম, সেটা হল এমন একটা জিনিষ যেটা দেখতে নারিকেলের মত গোল। তার ভিতর আরো দুইটা বৃত্ত আছে, বৃত্ত এর উপর ডট।
প্রেমিকাঃ সেটা কি তারাতারি বল না?
প্রেমিকঃ হুম, সেটা হল এমন একটা জিনিষ যেটা দেখতে নারিকেলের মত গোল। তার ভিতর আরো দুইটা বৃত্ত আছে, বৃত্ত এর উপর ডট।
প্রেমিকাঃ সেটা কি তারাতারি বল না?
প্রেমিকঃ সেটা হল তোমার চোখ।
***ত্রিশ বছরের এক ছেলে ষাট বছরের এক মহিলাকে বিয়ে করবার পর বাসরঘরে প্রবেশ করলো। সকালবেলা ছেলেটির লাশ পাওয়া গেল।
পোস্টমর্টেম রিপোর্ট থেকে জানা গেল, “মেয়াদোত্তীর্ণ দুধ পানে মৃত্যু”।
পোস্টমর্টেম রিপোর্ট থেকে জানা গেল, “মেয়াদোত্তীর্ণ দুধ পানে মৃত্যু”।
***দুই গর্ভবতী মহিলা সকালে হাঁটতে বেরিয়েছে।
হাঁটতে হাঁটতে তারা গল্প করছে কার কি বাচ্চা হতে পারে। তো এক মহিলা বলছে জানো আমি না গর্ভবতী হবার পর খুব শুকিয়ে গেছি, কিছুই খেতে পারছি না। এসব দেখে আমার শ্বাশুড়ি বলেছেন আমার নাকি ছেলে হবে।
অন্যজন বললো তার লক্ষণ দেখে নাকি সবাই বলছে মেয়ে হবে।
তো অনেক ক্ষণ ধরেই তাদের পাশে দিয়ে ছোট্ট বল্টু মিয়া দৌড়াচ্ছিলো।
হঠাৎ সে বলে উঠলো, আন্টি আন্টি আমার না হাতি হবে।
মহিলা দুজন থমকে দাঁড়ালেন।
তারা জিজ্ঞেস করলো কিভাবে বুঝলে?
ছোট্ট বল্টু মিয়া তখন প্যান্ট খুলে দেখিয়ে বললো .........দেখেন না শুঁড়টা বেরিয়ে আছে!!!!!
হাঁটতে হাঁটতে তারা গল্প করছে কার কি বাচ্চা হতে পারে। তো এক মহিলা বলছে জানো আমি না গর্ভবতী হবার পর খুব শুকিয়ে গেছি, কিছুই খেতে পারছি না। এসব দেখে আমার শ্বাশুড়ি বলেছেন আমার নাকি ছেলে হবে।
অন্যজন বললো তার লক্ষণ দেখে নাকি সবাই বলছে মেয়ে হবে।
তো অনেক ক্ষণ ধরেই তাদের পাশে দিয়ে ছোট্ট বল্টু মিয়া দৌড়াচ্ছিলো।
হঠাৎ সে বলে উঠলো, আন্টি আন্টি আমার না হাতি হবে।
মহিলা দুজন থমকে দাঁড়ালেন।
তারা জিজ্ঞেস করলো কিভাবে বুঝলে?
ছোট্ট বল্টু মিয়া তখন প্যান্ট খুলে দেখিয়ে বললো .........দেখেন না শুঁড়টা বেরিয়ে আছে!!!!!
________________________________________________
***লুইসদের বাসায় গরুর খামার আছে। অনেক গরু। তো প্রতিদিন সকালে গরুর দুধ দুইতে দুইতে ওর বাবার হাত ব্যথা হয়ে যায়। তো একদিন লুইসের বাবা বাজার থেকে একদিন একটা মেশিন নিয়ে আসলো। ওইটা গাভীর স্তনে লাগিয়ে বোতাম চাপলে অটো দুধ বের হতে থাকে।
লুইস তখন কিছুটা বড় হইছে। তো ওর মাথায় একটা দুষ্টু বুদ্ধি আসলো। কেমন আরাম লাগে দেখার জন্য সে দুধ দোওয়ার মেশিনটা জায়গামত লাগিয়ে সে আরামে উপভোগ করতে লাগলো। তো কিছুক্ষণ পর লুইসের হয়ে গেলো। কিন্তু মেশিন থামে না। সে তন্ন তন্ন করে খুঁজেও মেশিনের আর কোনো বোতাম পায়না। ইতিমধ্যে তার আরো একবার হয়ে গেলো। কিন্তু মেশিন থামে না। চলছেই। লুইস দেখে যে মাত্র একটাই বোতাম মেশিনে, বার বার সে ওইটাই চেপে চলে কিন্তু মেশিন থামে না। ইতিমধ্যে আর একবার হয়ে গেলো। লুইস পাগল হয়ে গিয়ে ক্যাটালগ খুজে দেখে সেখানে লিখা............
This machine will stop automatically after minimum one liter discharge.
লুইস তখন কিছুটা বড় হইছে। তো ওর মাথায় একটা দুষ্টু বুদ্ধি আসলো। কেমন আরাম লাগে দেখার জন্য সে দুধ দোওয়ার মেশিনটা জায়গামত লাগিয়ে সে আরামে উপভোগ করতে লাগলো। তো কিছুক্ষণ পর লুইসের হয়ে গেলো। কিন্তু মেশিন থামে না। সে তন্ন তন্ন করে খুঁজেও মেশিনের আর কোনো বোতাম পায়না। ইতিমধ্যে তার আরো একবার হয়ে গেলো। কিন্তু মেশিন থামে না। চলছেই। লুইস দেখে যে মাত্র একটাই বোতাম মেশিনে, বার বার সে ওইটাই চেপে চলে কিন্তু মেশিন থামে না। ইতিমধ্যে আর একবার হয়ে গেলো। লুইস পাগল হয়ে গিয়ে ক্যাটালগ খুজে দেখে সেখানে লিখা............
This machine will stop automatically after minimum one liter discharge.
_________________________________________________